শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) টানা ষষ্ঠ দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন আন্দোলরত শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার পর হল ছাড়ার নির্দেশ দিলেও সেটি না মেনে হামলার ঘটনায় উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে অনঢ় রয়েছেন তারা।
মঙ্গলবার (১৮ জানুয়ারি) বেলা ১২টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীরা জানান, উপাচার্য পদত্যাগ না করা পর্যন্ত তাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
এদিকে সোমবার (১৭ জানুয়ারি) রাত ১০টা ২০ মিনিটে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য আব্দুল হামিদ বরাবর খোলা চিঠি লিখেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। সেখানে তারা বলেন, যৌক্তিক দাবি না মেনে পুলিশি হামলায় শিক্ষার্থীদের মৃত্যু ঝুঁকিতে ফেলায় শাবিপ্রবি উপাচার্য যেভাবে মূল কুশীলবের ভূমিকা পালন করেছেন, তা সরাসরি সংবিধান বিরোধী এবং আপনার (আচার্য) কর্তৃক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের উপর অর্পিত দায়িত্বের বরখেলাপ।'
তাই রাষ্ট্রপতির সরাসরি হস্তক্ষেপে শাবিপ্রবির বর্তমান উপাচার্যের পদত্যাগ নিশ্চিত করে একজন সৎ ও যোগ্য ব্যক্তিকে উপাচার্য হিসেবে দ্রুত নিয়োগ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখার উদ্যোগ নিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান হিসেবে আচার্যের কাছে শিক্ষার্থীরা আবেদন করেন।আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী সামিউল হাসান শাফিন বলেন, ‘উপাচার্যের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। গতকাল থেকে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করছি। আজ এই স্বাক্ষরসংবলিত চিঠি ডাকযোগে রাষ্ট্রপতি বরাবর পাঠাব। আমরা রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করব। তবে এই সময়ে আমাদের আন্দোলনও অব্যাহত থাকবে।’
বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হল প্রভোস্ট বডির পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে রোববার (১৬ জানুয়ারি) উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদকে অবরুদ্ধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা। পরে সন্ধ্যায় তাকে উদ্ধার করতে হলে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এরপর হামলার ঘটনায় উপাচার্যকে দায়ী করে এদিন সন্ধ্যা থেকে ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা।
এদিকে সোমবার (১৭ জানুয়ারি) রাত ১০টা ২০ মিনিটে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে চলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য আব্দুল হামিদ বরাবর খোলা চিঠি লিখেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। সেখানে তারা বলেন, যৌক্তিক দাবি না মেনে পুলিশি হামলায় শিক্ষার্থীদের মৃত্যু ঝুঁকিতে ফেলায় শাবিপ্রবি উপাচার্য যেভাবে মূল কুশীলবের ভূমিকা পালন করেছেন, তা সরাসরি সংবিধান বিরোধী এবং আপনার (আচার্য) কর্তৃক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের উপর অর্পিত দায়িত্বের বরখেলাপ।'
তাই রাষ্ট্রপতির সরাসরি হস্তক্ষেপে শাবিপ্রবির বর্তমান উপাচার্যের পদত্যাগ নিশ্চিত করে একজন সৎ ও যোগ্য ব্যক্তিকে উপাচার্য হিসেবে দ্রুত নিয়োগ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখার উদ্যোগ নিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান হিসেবে আচার্যের কাছে শিক্ষার্থীরা আবেদন করেন।আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী সামিউল হাসান শাফিন বলেন, ‘উপাচার্যের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। গতকাল থেকে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করছি। আজ এই স্বাক্ষরসংবলিত চিঠি ডাকযোগে রাষ্ট্রপতি বরাবর পাঠাব। আমরা রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করব। তবে এই সময়ে আমাদের আন্দোলনও অব্যাহত থাকবে।’
বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হল প্রভোস্ট বডির পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে রোববার (১৬ জানুয়ারি) উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদকে অবরুদ্ধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা। পরে সন্ধ্যায় তাকে উদ্ধার করতে হলে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এরপর হামলার ঘটনায় উপাচার্যকে দায়ী করে এদিন সন্ধ্যা থেকে ক্যাম্পাসে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা।

0 coment rios: